যখন তুমি নীল আঁচলে ঢাকো
অনতিদীর্ঘ সিঁদুরে দিগন্ত রেখা।
তখন সন্ধ্যে নামে আমার ঘরে।
আমি কাঠকয়লা জড়ো করে রাখি।
তোমার নীল আঁচলে আগুন আঁকব বলে।
সারাদিনের দাহকান্ড সেরে, নিবু নিবু চিতার
সামনে দাঁড়িয়ে আমি হাত রাখি তোমার গোধূলি মাখা হাতে।
অমনি তোমার আঁচলের নীল গাঢ় থেকে গাঢ়তর।
তুমি রাত্রি মাখো চোখে, ঢাকবে বলে
আমার গায়ের শব পোড়ানো কালো।
গভীর রাতে যখন তুমি স্বপ্ন দিয়ে জড়িয়ে রাখতে চাও,
আমি দেখি আকাশ জোড়া বিরাট শ্মশানভূমি।
তোমার শরীরে লক্ষ আলো নেভে জ্বলে
যেন নিঃশব্দে চিতায় জ্বলন্ত বিশ্ব।
তবু তুমি শান্ত একটা ভোর আনবে বলে
আলতো হাওয়ায় ঠোঁট ছুঁয়ে যাও ভালোবাসা।
আর ঘুম ভেঙে যায় আমার।
মনে হয়..
আমাদের পরিচয় অবধি ঠিক ছিল,
ভালো না বাসলেই বোধহয় হত ভালো।
যে আমি মৃত্যুর কারবারি, তাকে তুমি রোজ
সম্ভাবনার কথা বলো!?
অনতিদীর্ঘ সিঁদুরে দিগন্ত রেখা।
তখন সন্ধ্যে নামে আমার ঘরে।
আমি কাঠকয়লা জড়ো করে রাখি।
তোমার নীল আঁচলে আগুন আঁকব বলে।
সারাদিনের দাহকান্ড সেরে, নিবু নিবু চিতার
সামনে দাঁড়িয়ে আমি হাত রাখি তোমার গোধূলি মাখা হাতে।
অমনি তোমার আঁচলের নীল গাঢ় থেকে গাঢ়তর।
তুমি রাত্রি মাখো চোখে, ঢাকবে বলে
আমার গায়ের শব পোড়ানো কালো।
গভীর রাতে যখন তুমি স্বপ্ন দিয়ে জড়িয়ে রাখতে চাও,
আমি দেখি আকাশ জোড়া বিরাট শ্মশানভূমি।
তোমার শরীরে লক্ষ আলো নেভে জ্বলে
যেন নিঃশব্দে চিতায় জ্বলন্ত বিশ্ব।
তবু তুমি শান্ত একটা ভোর আনবে বলে
আলতো হাওয়ায় ঠোঁট ছুঁয়ে যাও ভালোবাসা।
আর ঘুম ভেঙে যায় আমার।
মনে হয়..
আমাদের পরিচয় অবধি ঠিক ছিল,
ভালো না বাসলেই বোধহয় হত ভালো।
যে আমি মৃত্যুর কারবারি, তাকে তুমি রোজ
সম্ভাবনার কথা বলো!?